মনপুরা উপজেলার নামকরণ নিয়ে অনেক তথ্য পাওয়া যায় তবে কোনোটায় ফেলা নায়। প্রবীনরা বলেন, এর সৌন্দর্য কারণে উপজেলার নাম মনপুরা রাখা হয়। আবার প্রচলিত আছে মনগাজী নামে এক লোক শাহবাজপুর জমিদার থেকে এই এলাকাটি ইজারা নিলে পরে তারাই নাম অনুসারে নামকরণ করা হয়েছে। অন্যদিকে অধিকাংশ মানুষের মতে এখানে মনগাজী নামের কোনো ব্যক্তি বাঘের আক্রমণে প্রাণ হারান। তারই নাম অনুসারে নামকরণ করা হয়েছে মনপুরা। তবে এই বিষয়ে সবাই একমত, এখানে একসময় আরাকান ও পর্তুগিজ জলদূস্যুরা এই দ্বীপকে তাদের আশ্রয় স্থল হিসেবে ব্যবহার করতো। তাদের লুন্ঠিত মালামাল এখানে এনে রাখতো। পড়ুন মনপুরা উপজেলার ইউনিয়ন সমূহ
আরো পড়ুন লালমোহন উপজেলার ইউনিয়ন সমূহ
এই দ্বীপটি দীর্ঘদিন ধরে নদী ভাঙ্গনের শিকার, যার ফলে জনজীবন বারবার স্থানান্তরিত হয়েছে। ১৯৭০ সালের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়: এই ঘূর্ণিঝড়ে মনপুরায় ব্যাপক প্রাণহানি ঘটে, প্রায় ২০-৩০ হাজার মানুষ প্রাণ হারায় বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়। ১৯৭০ সালের বন্যার পর মনপুরাকে আলাদা মনপুরা থানা হিসেবে উন্নীত করা হয়। ১৯৮৩ সালের ৭ ই নভেম্বর এটিকে মনপুরা উপজেলায় উন্নীত করা হয়। পরবর্তীতে এখানে বেড়িবাঁধ, সাইক্লোন সেন্টারসহ বিভিন্ন অবকাঠামোগত উন্নয়ন হয়। গিয়াস উদ্দিন সেলিম পরিচালিত “মনপুরা” সিনেমার মাধ্যমে এই এলাকার একটি বিশেষ সাংস্কৃতিক পরিচিতি গড়ে উঠেছে।
মনপুরা উপজেলার ইউনিয়ন সমূহ
উক্ত উপজেলা ৫ টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। দ্বীপজেলা ভোলার মতো এটিও একটি দ্বীপ। তবে তাকে ভোলা জেলার আওতাধীন ধরা হয়। নিচে মনপুরার ইউনিয়ন গুলো তুলে ধরা হলো:
১নং মনপুরা
২নং হাজিরহাট
৩নংউত্তর সাকুচিয়া
৪নং দক্ষিণ সাকুচিয়া
৫নং কলাতলী ইউনিয়ন
মনপুরা উপজেলা বাংলাদেশের ভোলা জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা। এটি মেঘনা নদীর মোহনায় অবস্থিত একটি দ্বীপভিত্তিক উপজেলা, যা তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, নদীভাঙ্গন ও ঐতিহাসিক গুরুত্বের জন্য বেশ পরিচিত। মনপুরা উপজেলা ভোলা জেলার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত। এটি একটি নদী বেষ্টিত দ্বীপ যা মেঘনা নদীর মোহনায় গঠিত। এটি ভোলা জেলা সদর থেকে প্রায় ৮০ কিলোমিটার দূরে। এর উত্তরে ভোলা সদর ও তজুমদ্দিন উপজেলা। দক্ষিণে বঙ্গোপসাগার। পূর্ব দিকে হাতিয়া উপজেলা ও পশ্চিম দিকে চরফশ্যান উপজেলা। আজকে মনপুরা উপজেলার ইউনিয়ন সমূহ নিয়ে জানাবো।

মনপুরা উপজেলার নামকরণ নিয়ে অনেক তথ্য পাওয়া যায় তবে কোনোটায় ফেলা নায়। প্রবীনরা বলেন, এর সৌন্দর্য কারণে উপজেলার নাম মনপুরা রাখা হয়। আবার প্রচলিত আছে মনগাজী নামে এক লোক শাহবাজপুর জমিদার থেকে এই এলাকাটি ইজারা নিলে পরে তারাই নাম অনুসারে নামকরণ করা হয়েছে। অন্যদিকে অধিকাংশ মানুষের মতে এখানে মনগাজী নামের কোনো ব্যক্তি বাঘের আক্রমণে প্রাণ হারান। তারই নাম অনুসারে নামকরণ করা হয়েছে মনপুরা। তবে এই বিষয়ে সবাই একমত, এখানে একসময় আরাকান ও পর্তুগিজ জলদূস্যুরা এই দ্বীপকে তাদের আশ্রয় স্থল হিসেবে ব্যবহার করতো। তাদের লুন্ঠিত মালামাল এখানে এনে রাখতো
এই দ্বীপটি দীর্ঘদিন ধরে নদী ভাঙ্গনের শিকার, যার ফলে জনজীবন বারবার স্থানান্তরিত হয়েছে। ১৯৭০ সালের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়: এই ঘূর্ণিঝড়ে মনপুরায় ব্যাপক প্রাণহানি ঘটে, প্রায় ২০-৩০ হাজার মানুষ প্রাণ হারায় বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়। ১৯৭০ সালের বন্যার পর মনপুরাকে আলাদা মনপুরা থানা হিসেবে উন্নীত করা হয়। ১৯৮৩ সালের ৭ ই নভেম্বর এটিকে মনপুরা উপজেলায় উন্নীত করা হয়। পরবর্তীতে এখানে বেড়িবাঁধ, সাইক্লোন সেন্টারসহ বিভিন্ন অবকাঠামোগত উন্নয়ন হয়। গিয়াস উদ্দিন সেলিম পরিচালিত “মনপুরা” সিনেমার মাধ্যমে এই এলাকার একটি বিশেষ সাংস্কৃতিক পরিচিতি গড়ে উঠেছে।
মনপুরা উপজেলার ইউনিয়ন সমূহ
উক্ত উপজেলা ৫ টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। দ্বীপজেলা ভোলার মতো এটিও একটি দ্বীপ। তবে তাকে ভোলা জেলার আওতাধীন ধরা হয়। নিচে মনপুরার ইউনিয়ন গুলো তুলে ধরা হলো:
১নং মনপুরা
২নং হাজিরহাট
৩নংউত্তর সাকুচিয়া
৪নং দক্ষিণ সাকুচিয়া
৫নং কলাতলী ইউনিয়ন